Studypress Blog

অগ্রণী ব্যাংক পরীক্ষা প্রস্তুতিঃ বাংলাদেশের নদী

11 Dec 2020

১) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি

২) নদী গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে - ২২,১৫৫ কি.মি

৩) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত - গঙ্গা নামে

৪) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল - হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে

৫) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে - রাজশাহী জেলা দিয়ে

৬) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় - গোয়ালন্দে

৭) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা - যমুনা নদী

৮) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় - চাঁদপুরে

৯) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান - ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি

১০) পদ্মার শাখা নদী সমূহ - ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ

১১) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি - তিব্বতের মানস সরোবর

১২) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে - কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে

১৩) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো - ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে

১৪) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় - ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে

১৫) যমুনা নদীর শাখা নদী - ধলেশ্বরী

১৬) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী - বুড়িগঙ্গা
১৭) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ - ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই

১৮) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য - ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন - ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের

১৯) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি - মেঘনা নদী

২০) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে

২১) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে - সিলেট জেলা দিয়ে

২২) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় - সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে

২৩) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় - ভৈরব বাজারের কাছে

২৪) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় - মুন্সিগঞ্জে

২৫) মেঘনার শাখা নদী - মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই

২৬) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী - কর্ণফুলী

২৭) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি - লুসাই পাহাড়ে

২৮) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য - ৩২০ কি.মি

২৯) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী - কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং

৩০) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর - চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত

৩১) তিস্তা নদীর উৎপত্তি - সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল

৩২) তিস্তা নদী - ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে

৩৩) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় - ১৯৮৭ সালের বন্যায়

৩৪) তিস্তা নদী মিলিত হয় - ব্রক্ষপুত্রের সাথে

৩৫) তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ - ১৭৭ কি.মি ও ৩০০ থেকে ৫৫০ মি.

৩৬) বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান উৎস - তিস্তা নদী

৩৭) তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয় - ১৯৯৭-৯৮ সালে

৩৮) মংলা বন্দরের দক্ষিণে - পশুর নদী

৩৯) পশুর নদীর দৈর্ঘ্য প্রস্থ - প্রায় ১৪২ কি.মি ও ৪৬০ মি. থেকে ২.৫ কি.মি

৪০) সাঙ্গু নদীর উৎপত্তি - আরাকান পাহাড়ে

৪১) সাঙ্গু নদী প্রবেশ করেছে - পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে

৪২) সাঙ্গু নদীর দৈর্ঘ্য - ২০৮ কি.মি

৪৩) ফেনী নদীর উৎপত্তি - পার্বত্য ত্রিপুরায়

৪৪) ফেনী নদী বঙ্গোপসাগরের পতিত হয় - সন্দ্বীপের উত্তরে

৪৫) বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত - নাফ নদী

৪৬) নাফ নদীর দৈর্ঘ্য - ৫৬ কি.মি

৪৭) মাতামুহুরী নদীর উৎপত্তি - লামার মাইভার পর্বতে

৪৮) মাতামুহুরী প্রবেশ করে - কক্সবাজারের চকোরিয়ার পশ্চিম পাশ দিয়ে

৪৯) মাতামুহুরী নদীর দৈর্ঘ্য - ১২০ কি.মি

৫০) ঢাকা - বুড়িগঙ্গার তীরে

৫১)চট্টগ্রাম - কর্ণফুলির তীরে

৫২) নারায়ণগঞ্জ - শীতলক্ষ্যার তীরে

৫৩) সিলেট - সুরমা নদীর তীরে

৫৪) কুমিল্লা - গোমতী নদীর তীরে অবস্থিত

৫৫) কর্ণফুলি বহুমুখী পরিকল্পনা থেকে - ৬৪৪ কি.মি নৌ চলাচল করে

৫৬) কর্ণফুলির পানি দিয়ে চাষাবাদ হচ্ছে - ১০ লক্ষ একর জমিতে

Govt Jobs

Bank Jobs

Viva Jobs