Studypress Blog
English learning
05 Oct 2023
Are we ready for Covid-19?
আমরা কি কোভিড -১৯ এর জন্য প্রস্তুত?
While we should perhaps consider ourselves lucky that we have not been as severely affected by the coronavirus as many other countries of the world, there is no reason for us to be complacent regarding our preparedness should an outbreak of the virus take place. What is concerning is the lack of information we have regarding the standard of testing facilities, isolation units in hospitals and other logistics that are essential in order to contain the virus.
যদিও আমাদের সম্ভবত নিজেকে ভাগ্যবান বিবেচনা করা উচিত যে আমরা পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো করোনভাইরাস দ্বারা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হইনি, তবে ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাব ঘটলে আমাদের প্রস্তুতি সম্পর্কে আত্মতুষ্ট হওয়ার কোন কারণও নেই। মূলত টেস্টিং সুবিধার মান, হাসপাতালগুলিতে বিচ্ছিন্নকরণ ইউনিট এবং অন্যান্য লজিস্টিক সম্পর্কে আমাদের তথ্যের অভাব রয়ে যা ভাইরাসের প্রভাববিস্তার রোধ করা করার জন্য প্রয়োজনীয়।
The ministry of health has recommended a restriction on the visa-on-arrival service for citizens of Iran, South Korea and Italy which have been badly affected by the virus. But there are many other countries from which people are coming and they could have been exposed to the virus during their travels. Can we possibly restrict entry of people from all of them? Obviously not. So what precautions are we taking to best handle a possible outbreak?
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ইরান, দক্ষিণ কোরিয়া এবং ইতালির নাগরিকদের জন্য অন-এরাইভাল ভিসা পরিষেবার উপর বিধিনিষেধের সুপারিশ করেছে, যে দেশগুলো ভাইরাসে খারাপভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তবে আরও অনেক দেশ রয়েছে যেখান থেকে লোকেরা আসছে এবং তাদের ভ্রমণের সময় তারা ভাইরাসের সংক্রমণে আক্রান্ত হতে পারে। আমরা কি তাদের সকলের প্রবেশকে সীমাবদ্ধ রাখতে পারি? অবশ্যই না, তাহলে সম্ভাব্য প্রাদুর্ভাবকে আমরা সর্বোত্তমভাবে মোকাবেলা করার জন্য কী সাবধানতা অবলম্বন করছি?
If people are tested positive for the Covid-19 virus they must be kept in isolation units that have very specific features to make sure the virus does not spread. This includes a negative pressure room, a separate ICU for the quarantine ward and even a separate bathroom for only those affected. Although the health ministry has said that isolation wards have been set up in every district hospital, we cannot help but wonder whether these wards are equipped with such specific features. And there is every reason to have such misgivings considering the poor state of regular facilities in most public hospitals.
যদি মানুষ কোভিড -১৯ ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে এটা নিশ্চিত হয়, তখন যাতে ভাইরাসটি ছড়িয়ে না পড়ে তা নিশ্চিত করতে তাদের অবশ্যই বিচ্ছিন্ন ইউনিটে রাখতে হবে, যা খুব নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যযুক্ত। এর মধ্যে রয়েছে নেভেটিভ প্রেসার রুম, কোয়ারেন্টাইন ওয়ার্ডের জন্য একটি পৃথক আইসিইউ এবং এমনকি ক্ষতিগ্রস্থদের জন্য পৃথক একটি বাথরুমও। যদিও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে যে প্রতিটি জেলা হাসপাতালে বিচ্ছিন্নতা ওয়ার্ড স্থাপন করা হয়েছে, আমরা সন্দেহ না করে পারি না যে এই ওয়ার্ডগুলি নির্দিষ্ট সুবিধাযুক্ত কিনা। এবং বেশিরভাগ সরকারী হাসপাতালে সারাধণ সুযোগ-সুবিধার দুর্বল অবস্থা বিবেচনা করে এ জাতীয় বিভ্রান্তির কারণ রয়েছে।
Also there should be more laboratories (with specialised safety features) in the country besides the one in IEDCR (Institute of Epidemiology, Disease Control and Research) which is the sole facility for testing coronavirus. Thus although the government has a National Action Plan to face a possible outbreak, it must be more efficient in making sure that detection, testing, isolation and treatment of patients as well as personal protection gear of health professionals (and others) are of international standard.
আইইডিসিআর (ইনস্টিটিউট অফ এপিডেমিওলজি, ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড রিসার্চ), যা করোনভাইরাস পরীক্ষা করার একমাত্র ব্যবস্থা, এর পাশাপাশি দেশে আরও পরীক্ষাগার (বিশেষায়িত সুরক্ষা বৈশিষ্ট্য সহ) থাকা উচিত । সুতরাং যদিও সম্ভাব্য প্রকোপের মুখোমুখি হওয়ার জন্য সরকারের একটি জাতীয় কর্মপরিকল্পনা রয়েছে, তবে অবশ্যই রোগীদের সনাক্তকরণ, পরীক্ষা, বিচ্ছিন্নতা , চিকিৎসা এবং স্বাস্থ্য পেশাদারদের (এবং অন্যদের) ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম ইত্যাদি আন্তর্জাতিক মানের হওয়া নিশ্চিত করতে হবে।
As we have seen in many countries, it starts with only one or two people being detected and then spreads very fast making it very difficult to contain. Already 73 countries have been affected with over 90,000 people infected around the world. We should therefore implement exactly the precautionary instructions recommended by WHO and our own experts to avoid a possible epidemic. In addition, the health ministry must be more transparent regarding the steps it has already taken or is about to take to prevent unnecessary speculation and panic.
যেমনটি আমরা অনেক দেশে দেখেছি, এটি কেবলমাত্র একজন বা দু'জনকে সনাক্ত হওয়ার সাথে শুরু হয় এবং তারপরে এটি খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে যার ফলে এটি দমন করা খুব কঠিন হয়ে যায়। ইতিমধ্যে এটি বিশ্বজুড়ে ৭৩ টি দেশে ৯০,০০০ এর বেশি লোককে সংক্রামিত করেছে। সুতরাং, সম্ভাব্য মহামারী এড়াতে আমাদের ডাব্লুএইচও এবং আমাদের নিজস্ব বিশেষজ্ঞদের প্রস্তাবিত সতর্কতামূলক নির্দেশাবলীর যথাযথ প্রয়োগ করতে হবে। এছাড়াও, অযৌক্তিক জল্পনা ও আতঙ্ক রোধে স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় ইতিমধ্যে যে পদক্ষেপ নিয়েছে বা কী পদক্ষেপ নিয়েছে সে সম্পর্কে অবশ্যই আরও স্বচ্ছ হতে হবে।