Studypress Blog
ছিটমহল
22 Aug 2018
ছিটমহল :
ভারতের ভেতরে বাংলাদেশের ছিটমহল-৫১টি [প্রচলিত তথ্য]
বাংলাদেশের ভেতরে ভারতের ছিটমহল-১১১টি [প্রচলিত তথ্য]
ভারতের ভেতরে বাংলাদেশের ছিটমহল-৭১টি [তথ্যসূত্র : wikipedia]
বাংলাদেশের ভেতরে ভারতের ছিটমহল-১০২টি [তথ্যসূত্র : wikipedia]
বাংলাদেশ-ভারতের মোট কাউন্টারছিটমহল আছে- ২৮টি [তথ্যসূত্র :wikipedia]
বাংলাদেশ-ভারতের মোট কাউন্টার-
কাউন্টার ছিটমহল আছে-১টি [তথ্যসূত্র : wikipedia]
মুজিব-ইন্দিরা গান্ধী চুক্তি এবং বেড়ুবাড়ী-
তিনবিঘা করিডোর প্রসঙ্গ :
মুজিব-ইন্দিরা গান্ধী সীমান্ত
চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৯৭৪ সালে
চুক্তি অনুযায়ী- বাংলাদেশ ভারতকে দক্ষিণ বেড়ুবাড়ী ছিটমহল দিয়ে দেবে ।বিনিময়ে তিনবিঘা করিডোর পাবে ।
তিনবিঘা করিডোর বাংলাদেশের সঙ্গে দহগ্রাম-আঙ্গরপো তা ছিটমহলের যোগাযোগের একমাত্র রাস্তা ।
বাংলাদেশকে ভারতের কাছে দক্ষিণ বেড়ুবাড়ী হস্তান্তর করে- ১৯৭৪ সালে
ভারত বাংলাদেশের জন্য তিনবিঘা করিডোর খুলে দেয়- ২৬ জুন, ১৯৯২ (প্রতিদিন ১২ ঘণ্টার জন্য খোলা থাকতো)
বেড়ুবাড়ী ছিটমহল- পঞ্চগড় জেলায়
ভারত বাংলাদেশের কাছে তিনবিঘা করিডোর লিজ দেয়- ২০১১ সালে
ভারত বাংলাদেশকে তিনবিঘা করিডোর লিজ দিলেও দক্ষিণ বেড়ুবাড়ী ভারতের দখলে আছে
তিনবিঘা করিডোর বাংলাদেশের জন্য ২৪ ঘণ্টা খুলে দেয়ার জন্য ভারত-
বাংলাদেশের মধ্যে আনুষ্ঠানিক চুক্তি হয়- ৬ সেপ্টেম্বর ২০১১
দহগ্রাম-আঙ্গরপো তা ছিটমহলের মানুষের জন্য তিনবিঘা করিডোর আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেন-
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (১৯ অক্টোবর ২০১১)
স্বাধীনতার ৩০ বছর পর বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) বিএসএফের কাছ থেকে উদ্ধার করে- সিলেটের পাদুয়া
ভারতের ছিটমহল সমূহ বাংলাদেশের যেসব জেলায় অবস্থিত- কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, পঞ্চগড়, নীলফামারী।( মনে রাখুন এভাবে-লাল নীল রং মিলে প্রায় পঞ্চ(পাঁচ) কিংবা কুড়িগ্রাম হবে।)
৪. দহগ্রাম-আঙ্গুরপোতা লালমিনরহাট ছিটমহল:
দহগ্রাম-আঙ্গুরপোতা লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলার একটি ছিটমহল। ছিটমহলটির আয়তন ৩৫ বর্গমাইল। এই ছিটমহলের সাথে যোগাযোগের জন্য ’তিন বিঘা করিডোর’ ব্যবহৃত হয়। ১৯৯২ সালের ২৬ জুন ভারত –বাঙলাদেশের জন্য তিনবিঘা করিডোর’ খুলে দেয়। তিস্তা নদীর তীরে অবস্থিত তিনবিঘা রিডোরের মাপ ১৭৮ মিটার×৮৫ মিটার।