Studypress Blog

মুঘল আমল

22 Aug 2018

মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা  - জহিরউদ্দীন মুহাম্মদ বাবর।

পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়-১৫৫৬ সালে।

পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়-১৭৬১ সালে।

সর্বশেষ মোগল সম্রাট – দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ।

পরিবিবির সমাধিসৌধ  তৈরী করেন -শায়েস্তা খান।

পরিবিবির আসল নাম – ইরান দুখত।

মুঘল সুবেদারদের প্রথম রাজধানী কোথায় ছিল- মুর্শিদাবাদ।

সুবাদার ইসলাম খান ঢাকায় রাজধানী স্থাপন করেন -১৬১০ সালে।

মুঘল সুবাদার ইসলাম খান ঢাকার নাম জাহাঙ্গীর নগর রাখেন।

বড় কাটরা নির্মিত হয়-সুবেদার ইসলাম খান এর আমলে

ঈসা খানের রাজধানী  ছিল – সোনারগাঁয়ে।

চট্টগ্রামের নাম ইসলামাবাদ রাখেন – শায়েস্তা খান।

ঢাকার সাত গম্বুজ মসজিদ কবে , নির্মান করেন- ১৬৮০ সালে, নবাব শায়েস্তা খাঁ।

বাংলার রাজধানী রাজমহল থেকে ঢাকায় নিয়ে আসেন মীর জুমলা।

বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব  ছিলেন-   সিরাজউদ্দৌলা।

বাবরের মৃত্যু পর বাংলার মসনদে  উপবিষ্ট হন – নাসির উদ্দীন মুহম্মদ হুমায়ুন।

বাংলাদেশ মুঘল সাম্রাজ্যের অর্ন্তভুক্তি হয়-রাজমহলের  যুদ্ধের ফলে

লালবাগ কেল্লার সামনের এক গম্বুজওয়ালা কারুকাজ মন্ডিত স্থাপত্য নিদর্শন -পরিবিবির মাজার।

লালবাগে পরিবিবির সমাধিসৌধ  তৈরী করেন -শায়েস্তা খান।

পরিবিবি  ছিলেন -নবাব শায়েস্তার খানের কন্যা।

পরিবিবির আসল নাম কি- ইরান দুখত।

পরিবিবির মৃত্যু হয় কোন সালে-১৬৮৪ সালে।

শায়েস্তা খান  ছিলেন-শাহজাহানের প্রধানমন্ত্রী আসক খানের ছেলে।

শায়েস্তা খানের পূর্ন নাম কি- মির্জা আবু তালেব ওরফে শায়েস্তা খান।

শায়েস্তা খান সুবেদার হয়ে বাংলায় আসেন- ১৬৬৪ সালে।

শায়েস্তা খান দ্বিতীয়বার ঢাকায় আসেন-১৬৮০ সালে।

শায়েস্তা খান মোট বাংলায় থাকেন- মোট ২৪ বছর।

শায়েস্তা খান ঢাকায় থাকতেন-মিডর্ফোড হাসপাতাল প্রাঙ্গনে, বুড়িগঙ্গার তীরে।

সুবাদার ইসলাম খান ঢাকায় রাজধানী স্থাপন করেন -১৬১০ সালে।

কার আমলে লালবাগের শাহী মসজিদ নির্মিত হয় -যুবরাজ মোহাম্মদ আযম- এর আমলে।

শাহ মোহম্মদ আজম  ছিলেন-সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় সন্তান।

শাহ মোহম্মদ আজম লালবাগ দুর্গের কাজ আরম্ভ করেন- ১৬৭৮ সালে।

শাহ মোহম্মদ আজম প্রথমে লালবাগ কেল্লার নামকরণ করেন-কিল্লা আওরঙ্গবাদ।

লালবাগ দুর্গ প্রাঙ্গনের দৈর্ঘ্য -পূর্ব-পশ্চিমে ১২০০ ফুট ও উত্তর-দক্ষিণে ৮০০ ফুট।

বিশ্ব বিখ্যাত মসলিন বস্ত্র তৈরী হত-মুঘল আমলে।

ঈসা খানের রাজধানী  ছিল – সোনারগাঁয়ে।

রাজস্ব আদায়ের জন্য  ইজারাদারী প্রথা প্রবর্তন করেন – মুর্শিদকুলি খান।

সম্রাট আকবর বাংলা জয় করেন  - ১৫৭৬ সালে।

শাহবাজ খান বাংলার সুবাদার নিযু্‌ক্ত হন -১৮৫৩ সালে।

চট্টগ্রামের নাম ইসলামাবাদ রাখেন – শায়েস্তা খান।

মুঘল সাম্রাজ্যের শৌর্যবীর্যের প্রতীক সম্রাট আকবরের মৃত্যু হয়- ১৬০৫ সালে।

ঢাকার ধোলাই খাল  খনন করেন- সুবেদর ইসলাম খান।

পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়-১৫৫৬ সালে।

পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়- আকবরের সেনাপতি বৈরাম খান ও হিমুর মধ্যে

পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়-১৭৬১ সালে।

পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ  অনুষ্ঠিত হয়-আহমেদ শাহ আবদালী ও মারাঠাদের মধ্যে

শেরশাহ হুমায়ুন পরাজিত করে দিল্লীর সিংহাসন দখল করেন-কনৌজের যু্‌দ্ধ।

বাংলা  জান্নাতাবাদ বলে ঘোষনা করেন-সম্রাট হুমায়ুন।

ভারতবর্ষে ঘোড়ার ডার প্রচলন করেন -শেরশাহ।

‘গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড’নির্মান করেন-শেরশাহ।

‘দাম’ নামক মুদ্রা দিল্লীর প্রচলিত ছিল-শেরশাহ এর সময়

আকবর দিল্লীর সিংহাসনে বসার সময় তার বয়স -১৩ বছর।

সম্রাট আকবরের প্রবর্তিত ধর্মের নাম -দীন-ই-ইলাহী।

সমগ্র বাংলা ‘সুবহ-ই-বাঙ্গালাহ’ নামে পরিচিক ছিল- সম্রাট আকবর আমলে

 ‘জিজিয়া কর’ রহিত করেন- সম্রাট আকবর।

সম্রাট আকবরের রাজস্ব মন্ত্রী  ছিলেন-টোডরমল।

‘অমৃতসর’স্বর্ণ মন্দির তৈরী হয়- সম্রাট আকবরের আমলে

‘বুলান্দ দরওয়াজা’ নির্মান করেন- সম্রাট আকবর।

আকবর  রাজপুত রমনীর পাণি গ্রহন করেছিলেন- জোধা বাঈ এর

সম্রাট আকবরের সমাধি  অবস্থিত- সেন্দ্রায়।

Prince of Builders নামে খ্যাত- সম্রাট শাহজাহান।

দিল্লীর ‘দেওয়ান-ই-আম’ ও ‘দেওয়ান-ই-খাস’ নির্মান করেন -সম্রাট শাহজাহান।

আগ্রার জামে মসজিদ নির্মান করেন – সম্রাট শাহজাহান।

ময়ূর সিংহাসনের নির্মাতা  ছিলেন – সম্রাট শাহজাহান।

ময়ূর সিংহাসন  লুন্ঠন করেন- পারস্যের নাদির শাহ (১৭৩৯)।

ময়ূর সিংহাসন বর্তমানে রক্ষিত আছে- ইরানে।

সর্বশেষ মোগল সম্রাট – দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ।

সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহের সমাধি কোথায় অবস্থিত- রেঙ্গুনে (ইয়াঙ্গুন), মায়ানমার।

মারাঠা বংশের শ্রেষ্ঠ নরপতি  ছিলেন- শিবাজী।

শিবাজীর তরবারির আঘাতে কার আঙ্গুল কাটাঁ যায়-শায়েস্তা খানের।

হুসেনী দালাল (ইমাম বাড়ি)  নির্মান করেন-  মীর মুরাদ।

ঢাকার সাত গম্বুজ মসজিদ কবে , নির্মান করেন- ১৬৮০ সালে, নবাব শায়েস্তা খাঁ।

কোন মুঘল সুবাদার ঢাকার নাম জাহাঙ্গীর নগর রাখেন- ইসলাম খান।

বাংলার বার ভুইয়ার মধ্যে শ্রেষ্ঠ ভুঁইয়া -ঈসা খান।

 বাংলার রাজধানী রাজমহল থেকে ঢাকায় নিয়ে আসেন মীর জুমলা।

মুর্শিদকুলী খান বাংলার দেওয়ান নিযুক্ত হন-আওরঙ্গজেব রাজত্বকালে

মুর্শিদকুলী খান স্বাধীনভাবে বাংলাদেশ শাসন করেন-আওরঙ্গজেব এর মৃত্যুর পর

পর্তুগ্রীজদের চট্টগ্রাম থেকে বিতাড়িত করেন-শায়েস্তা খান।

বাংলার প্রথম স্বাধীন নবাব  ছিলেন- মুর্শিদকুলী খান।

বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব  ছিলেন-   সিরাজউদ্দৌলা।

বড় কাটরা নির্মিত হয়- ১৬৪৪ সালে।

বড় কাটরা নির্মিত হয়-সুবেদার ইসলাম খান এর আমলে

মুঘল সুবেদারদের প্রথম রাজধানী কোথায় ছিল- মুর্শিদাবাদ।

Govt Jobs

Bank Jobs

Viva Jobs