Studypress Blog
English learning
27 Sep 2023
Massive failure of the police and administration
পুলিশ ও প্রশাসনের ব্যাপক ব্যর্থতা
We are deeply saddened by the deaths of at least 27 people in violence that has erupted in Delhi over the last three days over India's Citizenship Amendment Act (CAA). The Act allows all non-Muslim migrants from Bangladesh, Afghanistan and Pakistan to be eligible for Indian citizenship, hence it is reasonable to expect Indian Muslims to be worried about their own status. Thus the protests against the Act, which as far as we know have been peaceful, should not have warranted such violent reactions from supporters of the CAA. But the reports coming in from Delhi show that the situation has escalated dangerously. In fact, the violence, it seems, has been allowed to spiral unnecessarily for which the state can no longer absolve itself of responsibility. Ominously, Muslims have been the main targets of the violence.
ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধন আইন (সিএএ) নিয়ে গত তিন দিনে দিল্লিতে যে সহিংসতায় কমপক্ষে ২৭ জনের প্রাণহানি ঘটেছিল তাতে আমরা গভীরভাবে দুঃখিত। এই আইনটি বাংলাদেশ, আফগানিস্তান এবং পাকিস্তান থেকে আগত সমস্ত অমুসলিম অভিবাসীদের ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য যোগ্য হতে দেয়, সুতরাং ভারতীয় মুসলমানরা তাদের নিজস্ব মর্যাদার বিষয়ে উদ্বিগ্ন হওয়া যুক্তিসঙ্গত। যেহেতু এই আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদগুলি যতদূর জানা যায় শান্তিপূর্ণ ছিল, সিএএ সমর্থকদের এমন হিংসাত্মক প্রতিক্রিয়া উচিত ছিল না। তবে দিল্লি থেকে যে প্রতিবেদনগুলি এসেছে তাতে দেখায় যে, এই পরিস্থিতি বিপজ্জনকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে, মনে হচ্ছে সহিংসতা, , অহেতুকভাবে স্ফীত হতে দেওয়া হয়েছে যার জন্য রাষ্ট্র আর নিজেকে দায়বদ্ধতা থেকে মুক্ত করতে পারে না। সামগ্রিকভাবে, মুসলমানরা এই সহিংসতার প্রধান লক্ষ্য ছিল।
Mosques and mazaars have been burnt, with slogans of hatred chanted against Muslims, and neighbourhoods have been terrorised compelling people to be confined in their homes. What is most objectionable, however, is police inaction during the acts of vandalism, arson and violence against Muslims as reported by the Indian and international media. Even the Indian Supreme Court has criticised the role of the police as being unprofessional.
মুসলমানদের বিরুদ্ধে ঘৃণার স্লোগান দিয়ে মসজিদ ও মাজারগুলি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে এবং আশেপাশের অঞ্চলগুলি সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে যা মানুষকে তাদের ঘরে আবদ্ধ থাকতে বাধ্য করেছিল। তবে সবচেয়ে আপত্তিজনক বিষয়টি হলো, ভারতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রচারমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, মুসলমানদের বিরুদ্ধে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও সহিংসতার কাজকর্মের সময় পুলিশ নিষ্ক্রিয় ছিল। এমনকি ভারতীয় সুপ্রীম কোর্টও পুলিশের ভূমিকাটি পেশাদারিত্বহীন বলে সমালোচনা করেছে।