Studypress Blog
English learning
26 Sep 2023
Forest grabbers are defying law
বন দখলকারীরা আইন অমান্য করছে
It is bad enough that we have only 11.2 percent forest area left in the country (according to a 2016 report by ADB), which is much less than what is required for a proper ecological balance. But it is particularly upsetting that even the remaining forests including the reserved ones are being encroached upon by powerful grabbers across the country. According to a report by The Daily Star published on February 19, a tea estate in Chattogram has been ravaging the Ramgor-Sitakunda reserve forest in Fatikchhari upazila for over a decade and expanding its territory illegally. The tea estate authorities foiled the forestation attempts by the forest department, cut down trees indiscriminately, and even built a bridge inside the forest ignoring a court directive. What is more, whenever forest department officials tried to prevent them, they were attacked by the tea estate staff who threatened them at gunpoint and also vandalised their vehicles.
এটি যথেষ্ট খারাপ যে, আমাদের দেশে মাত্র ১১.২ শতাংশ বনাঞ্চল রয়েছে (এডিবির একটি ২০১৬ সালের প্রতিবেদন অনুসারে), যা সঠিক পরিবেশগত ভারসাম্যের জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণের তুলনায় অনেক কম। তবে এটি বিশেষত উদ্বেগজনক যে, এমনকি সংরক্ষিত বনগুলোসহ বাকী বনগুলিও সারা দেশে প্রভাবশালী দখলদারদের দ্বারা দখল করা হচ্ছে। ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত দ্য ডেইলি স্টারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চট্টগ্রামের একটি চা এস্টেট এক দশক ধরে ফটিকছড়ি উপজেলার রামগোর-সীতাকুণ্ড সংরক্ষিত বনকে ধ্বংস করে চলেছে এবং অবৈধভাবে এর অঞ্চল সম্প্রসারণ করছে। চা এস্টেট কর্তৃপক্ষ বন বিভাগের বনায়নের প্রচেষ্টা বানচাল করে দেয়, নির্বিচারে গাছ কেটে ফেলেছিল, এমনকি আদালতের নির্দেশনা উপেক্ষা করে বনের অভ্যন্তরে একটি সেতুও তৈরি করেছিল। এর চেয়ে বড় কথা, যখনই বন বিভাগের কর্মকর্তারা তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে, চা এস্টেট কর্মীরা তাদের হামলা চালায়, যারা বন্দুর তাক করে তাদের হুমকি দিয়েছিল এবং তাদের গাড়ি ভাঙচুরও করেছিল।
Visiting the forest area recently, our correspondent has seen at least three excavators cutting the hills at Badurkhil block of the forest. Reportedly, there had been some mistakes in the land records, in both the Bangladesh Survey (BS) and the digital survey, which have led to the dispute between the forest department and the tea estate. However, since the court imposed a status quo at Badurkhil after the forest department filed a case seeking amendment to the BS ledger, both parties should follow the status quo order until the court delivers its verdict. Sadly, the tea estate authorities are not complying with the court order and continuing with their illegal activities.
সম্প্রতি বনাঞ্চল পরিদর্শন করে আমাদের সংবাদদাতা কমপক্ষে তিনটি খননকারীকে বনের বদুরখিল ব্লকে পাহাড় কাটতে দেখেছেন। জানা গেছে, বাংলাদেশ জরিপ (বিএস) এবং ডিজিটাল জরিপ উভয় ক্ষেত্রে ভূমি রেকর্ডে কিছু ভুল ছিল, যা বন বিভাগ এবং চা এস্টেটের মধ্যে বিরোধের জন্ম দিয়েছে। তবে, বন বিভাগ বিএস খাতায় সংশোধনী চেয়ে বন দফতর মামলা করার পরে, আদালত বদুরখিলে স্থিতাবস্থা জারি করে, আদালত রায় না দেয়া পর্যন্ত উভয় পক্ষকেই স্থিতির আদেশ অনুসরণ করা উচিত। দুঃখের বিষয়, চা এস্টেট কর্তৃপক্ষ আদালতের নির্দেশ মেনে চলছে না এবং তাদের অবৈধ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
Since the forest department does not have the manpower to stop the powerful grabbers, the government needs to take urgent steps in this regard. The department also needs more support from the local administration and police in dealing with such cases. Our reserved forests must be saved at all costs and necessary action should be taken if the government wants to reach its goal of increasing the country's forest coverage to 20 percent by 2030.
যেহেতু শক্তিশালী দখলদারদের থামাতে বন বিভাগের জনবল নেই, তাই সরকারকে এ বিষয়ে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। এ জাতীয় মামলা মোকাবেলায় স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের আরও অধিকতর সহায়তা প্রয়োজন বন বিভাগের। আমাদের সংরক্ষিত বনসমূহকে যেকোন মূল্যে বাঁচাতে হবে এবং সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের বনাঞ্চলকে ২০ শতাংশে বাড়ানোর লক্ষ্যে পৌঁছাতে চাইলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।