Studypress Blog
English learning
25 Sep 2023
A hostel with no boarders
শিক্ষার্থী নেই এমন একটি হোস্টেল
We are shocked to learn about the fate of a student hostel which was built at Chelachara village in Kawkhali upazila of Rangamati to provide accommodation to the indigenous children of remote areas. According to a report by The Daily Star on February 21, the hostel, which was constructed some nine years ago, has been lying useless because of fund crisis. The three-storied building, which has eight rooms for 80 students, a kitchen, a dining room and separate living rooms for staffers, was built at the initiative of the Ministry of Primary and Mass Education at a cost of Tk 3.29 crore in the fiscal year 2010-11. The five people who were appointed as caretaker, nightguard, cook and sweeper in 2013 have also been getting their salaries regularly. But surprisingly, there is no boarder at the hostel. According to our correspondent, there are two other student hostels in Rangamati which have faced the same fate.
প্রত্যন্ত অঞ্চলের আদিবাসী শিশুদের আবাসন সরবরাহের জন্য রাঙ্গামাটির কাওখালী উপজেলার চেলচাড়া গ্রামে নির্মিত একটি ছাত্র হোস্টেলের অবস্থা সম্পর্কে জানতে পেরে আমরা হতবাক হয়েছি। ২১ শে ফেব্রুয়ারি ডেইলি স্টারের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, প্রায় নয় বছর আগে নির্মিত হোস্টেলটি তহবিল সংকটের কারণে অকেজো হয়ে পড়ে আছে। ২০১০-১১ অর্থবছরে, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগ্ ৩.২৯ কোটি টাকা ব্যয়ে, ৮০ শিক্ষার্থীর জন্য আটটি কক্ষ, একটি রান্নাঘর, একটি ডাইনিং রুম এবং কর্মচারীদের জন্য পৃথক বসার ঘর নিয়ে এই তিনতলা ভবনটি নির্মিত হয়েছিল। ২০১৩ সালে তত্ত্বাবধায়ক, নাইটগার্ড, কুক এবং সুইপার হিসাবে নিয়োগ পাওয়া পাঁচ জন ব্যক্তিও নিয়মিত বেতন পাচ্ছেন। তবে আশ্চর্যের বিষয় হল, হোস্টেলে কোনও শিক্ষার্থী নেই। আমাদের সংবাদদাতার মতে, রাঙ্গামাটিতে আরও দুটি ছাত্র হোস্টেল রয়েছে যা একই পরিণতির মুখোমুখি হয়েছিল।
Such waste of resources and public money is unacceptable while access to education still remains a big challenge for indigenous children in the Chittagong Hill Tracts. Since there are not many schools in the remote areas of the hill district, these hostels should be utilised properly so that students from distant villages can stay there and at least have primary education. Already many parents have contacted the superintendent of the hostel, who is also the head teacher of a nearby primary school, for keeping their children in the hostel.
সম্পদ এবং জনসাধারণের অর্থের এই ধরণের অপব্যয় অগ্রহণযোগ্য, যদিও পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসী শিশুদের জন্য এখনও শিক্ষার সুযোগ একটি বড় চ্যালেঞ্জ, যেহেতু পার্বত্য জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে খুব বেশি বিদ্যালয় নেই, তাই এই হোস্টেলগুলি যথাযথভাবে ব্যবহার করা উচিত যাতে প্রত্যন্ত গ্রামগুলির শিক্ষার্থীরা সেখানে থাকতে পারে এবং কমপক্ষে প্রাথমিক শিক্ষা পেতে পারে। ইতিমধ্যে অনেক বাবা-মা তাদের ছাত্রদের হোস্টেলে রাখার জন্য হোস্টেলের সুপারিনটেন্ডেন্টের সাথে যোগাযোগ করেছেন, যিনি কাছের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকও।
Thus, the government should immediately allocate necessary funds to make this and other such hostels in the district functional. Such a well-thought-out initiative to provide education to the indigenous children should not go down the drain.
সুতরাং, জেলায় এই জাতীয় এবং অন্যান্য হোস্টেলগুলি কার্যকর করার জন্য সরকারের তাৎক্ষনিক ভাবে প্রয়োজনীয় তহবিল বরাদ্দ করা উচিত। আদিবাসী শিশুদের শিক্ষা প্রদানের এমন একটি সুচিন্তিত উদ্যোগকে জলে ভেসে যেতে দেয়া উচিত নয়।