Studypress Blog
English learning
06 Aug 2023
The killing of top Iranian military leader Qassem Soleimani
ইরানি শীর্ষ সামরিক নেতা কাসেম সোলাইমানির হত্যা
The killing of top Iranian military leader Qassem Soleimani by a US drone strike, followed by another strike on a convoy in Iraq, have pushed the world to the brink of a major disaster. Tension between the two countries, which was already high, has risen further in recent weeks. The recent US drone attack just added to that tension and increased chances of another war breaking out in the region—which could potentially morph into a World War.
মার্কিন ড্রোন হামলায় ইরানী শীর্ষ সামরিক নেতা কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা এবং তারপরে ইরাকে একটি কাফেলার উপর আরেকটি হামলা, বিশ্বকে এক বিরাট বিপর্যয়ের কবলে নিয়েছে। ইতিমধ্যে দু'দেশের মধ্যে উত্তেজনা সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলিতে আরও বেড়েছে, যা ইতিমধ্যেই বেশি ছিল। সাম্প্রতিক মার্কিন ড্রোন হামলা কেবল সেই উত্তেজনাকে আরও বাড়িয়েছে এবং এই অঞ্চলে আরও একটি যুদ্ধের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করেছে - এটি সম্ভবত বিশ্বযুদ্ধের আকার ধারণ করতে পারে।
The Iranian leadership has already promised to retaliate. The US is all set to send up to 3,500 more troops to the Middle East. And the war of words between the leaderships of the two countries continues to intensify.
ইরানি নেতৃত্ব ইতিমধ্যে প্রতিশোধ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আমেরিকা মধ্য প্রাচ্যে আরও সাড়ে তিন হাজার সেনা পাঠাতে প্রস্তুত। এবং দুই দেশের নেতৃত্বের মধ্যে কথার যুদ্ধ আরও তীব্রতর হচ্ছে।
Iran has seen itself being portrayed as a great villain by the US and its allies for decades now. And the Trump administration has ratcheted up all sorts of pressure on Iran since 2016—cancelling the Iran nuclear deal, slapping fresh sanctions on Iran, etc. Therefore, it is only natural for the Iranian leadership to feel nervous seeing the world’s only superpower—with a record of disastrous interventions in the Middle East—breathing this heavily down its neck. Not only does this fail to tone down tension, but it also makes it more likely for both sides to mistakenly walk into a disastrous conflict.
চইরান নিজেকে কয়েক দশক ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার সহযোগীদের দ্বারা দুর্দান্ত খলনায়ক হিসাবে চিত্রিত হতে দেখেছে। এবং ট্রাম্প প্রশাসন ২০১৬ সালের পর থেকে ইরানের উপর সব ধরণের চাপ দিয়েছে — ইরান পারমাণবিক চুক্তি বাতিল, ইরানের উপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা চাপানো ইত্যাদি। সুতরাং, ইরানের নেতৃত্বের বিচলিত হওয়া স্বাভাবিক কারন বিশ্বের একমাত্র পরাশক্তি ঘাড়ের নিচে ভারী নিঃশ্বাস ফেলছে এবং যাদের মধ্য প্রাচ্যে বিপর্যয়কর হস্তক্ষেপের রেকর্ড রয়েছে। এটি কেবল উত্তেজনা প্রশমিত করতেই ব্যর্থ হয় না, বরং উভয় পক্ষের জন্য ভুল করে একটি বিপর্যয়কর সংঘাতের পথে চলার সম্ভাবনাও আরও বাড়িয়ে তোলে।
After the killing of Soleimani, president Trump said that the US is not looking to start a war, nor does it seek a regime change in Iran. However, given that the US has failed to keep its previous promises to Iran, such reassurances may not be enough to walk back on the volatile situation the two countries are now tangled in.
সোলায়মানি হত্যার পর রাষ্ট্রপতি ট্রাম্প বলেছিলেন যে, আমেরিকা যুদ্ধ শুরু করতে চাইছে না, ইরানেও সরকার পরিবর্তন চায় না। তবে, আমেরিকা ইরানের প্রতি পূর্বের প্রতিশ্রুতি রাখতে ব্যর্থ হয়েছে, তাই এই আশ্বাস দু'দেশকে জড়িয়ে থাকা যে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি রয়েছে, তা থেকে পিছনে ফিরে যেতে যথেষ্ট হবে না।
This is where the international community and the UN Security Council must urgently step in before things deteriorate any further. Any conflict between the US and Iran will not only be devastating for their respective people and the Middle East in general, but also for the rest of the world. Thus, it is crucial that both sides exercise restraint and engage each other in dialogue to find an end to this dangerous standoff.
এখানেই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং জাতিসংঘের সুরক্ষা কাউন্সিলকে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আগে জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ নিতে হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে যে কোনও বিরোধ কেবল তাদের স্ব-স্ব ব্যক্তি এবং সাধারণভাবে মধ্য প্রাচ্যের জন্যই নয়, সারা বিশ্বের জন্যও ধ্বংসাত্মক হবে। সুতরাং, এই বিপজ্জনক স্থবিরতার অবসান পেতে উভয় পক্ষই সংযম চালিয়ে একে অপরকে সংলাপে জড়িত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।