Studypress Blog
English learning
12 Jul 2023
A man’s love for trees
একজন মানুষের গাছের প্রতি ভালবাসা
It is heartening to learn that a farmer named Md Abdul Wahid Sardar in Jashore has been removing nails from billboards, banners and signboards from the trunks of roadside trees since July 2018. Until now, he has removed 250 kilogrammes of nails from 22,000 trees. The 57-year-old man has also been planting trees since 2006. He has planted about 20,000 fruit and medicinal plants in different places of Jashore town, including mosques, temples, police stations and road intersections, with his own money.
এটা জানা আনন্দদায়ক যে, যশোরে মোঃ আব্দুল ওয়াহিদ সরদার নামে এক কৃষক, জুলাই ২০১৮ সাল থেকে রাস্তার পাশে গাছের কাণ্ডে লাগানো বিলবোর্ড, ব্যানার এবং সাইনবোর্ড থেকে পেরেক সরিয়ে ফেলছেন। এখন অবধি, তিনি ২২,০০০ গাছ থেকে আড়াইশ কেজি পেরেক সরিয়েছেন। ৫৭ বছর বয়সী এই ব্যক্তি ২০০৬ সাল থেকে গাছ রোপন করছেন। তিনি নিজের অর্থ দিয়ে মসজিদ, মন্দির, থানা ও রাস্তা মোড়সহ যশোর শহরের বিভিন্ন জায়গায় প্রায় ২০,০০০ ফল ও ওষধি গাছ লাগিয়েছেন।
The story of Wahid Sardar is very encouraging, particularly at a time when influential people all across the country have been destroying the environment—cutting down trees, razing the hills, polluting and grabbing rivers—for petty self-interests and financial gains. In the recent past, the country has faced many environmental disasters, such as cyclones and land erosion, the effects of which could have been minimised by planting more trees. The lack of greenery in the capital is also taking a toll on people’s health. Amid such a situation, Wahid has set an example of what can be done on a personal level to save the environment.
ওয়াহিদ সরদারের গল্পটি অত্যন্ত উৎসাহজনক, বিশেষত এমন এক সময়ে যখন সারা দেশের প্রভাবশালী ব্যক্তিরা পরিবেশকে ক্ষুদ্র স্বার্থ ও আর্থিক লাভের জন্য ধ্বংস করে চলছেঃ গাছ কেটে ফেলছে, পাহাড় বিনষ্ট করছে, নদী দূষিত করছে এবং দখল করছে। সাম্প্রতিক অতীতে, দেশটি ঘূর্ণিঝড় এবং ভূমি ক্ষয়ের মতো অনেক পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়েছে, আরও বেশি গাছ লাগানোর ফলে এর প্রভাব হ্রাস করা যেত। রাজধানীতে সবুজ গাছপালার অভাব লোকজনের স্বাস্থ্যের উপরেও প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যেও ওয়াহিদ পরিবেশ বাঁচাতে ব্যক্তিগত পর্যায়ে কী করা যায় তার একটি উদাহরণ স্থাপন করেছেন।
Many of us may not be aware of the Graffiti Writing and Poster Sticking Control Act, 2012, according to which it is illegal to put a billboard on a tree, because like many other environmental laws, this law is also not enforced. Surprisingly, Wahid Sardar not only knows the law but also has been making people aware of it. This law should be strictly enforced by the authorities concerned, including the forest department, and there should also be specific guidelines about where billboards and posters can be put up.
গ্রাফিটি রাইটিং অ্যান্ড পোস্টার স্টিকিং কন্ট্রোল অ্যাক্ট, ২০১২ মতে গাছে বিলবোর্ড লাগানো বেআইনী, এ ব্যাপারে আমরা হয়ত অনেকেই সচেতন না, কারণ অন্যান্য অনেক পরিবেশ আইন এর মত এই আইনও প্রয়োগ করা হয়নি। আশ্চর্যের বিষয়, ওয়াহিদ সরদার কেবল আইনই জানেন এমন না, তিনি মানুষকে সচেতনও করছেন। এই আইনটি বন বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্বারা কঠোরভাবে প্রয়োগ করা উচিত এবং কোথায় বিলবোর্ড এবং পোস্টার স্থাপন করা যেতে পারে সে সম্পর্কেও সুনির্দিষ্ট নির্দেশিকা থাকতে হবে।
We hope Wahid Sardar’s mission to plant and save trees will encourage others to do the same. We believe that there are many people like him amongst us who, with some encouragement, can take up similar endeavours and play a vital role in saving the environment.
আমরা আশা করি গাছ রোপণ এবং সংরক্ষণের জন্য ওয়াহিদ সরদারের মিশন অন্যদেরও এটির জন্য উৎসাহিত করবে। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের মধ্যে তাঁর মতো অনেক লোক আছেন যারা কিছুটা উৎসাহ পেলে একই রকম প্রচেষ্টা গ্রহণ করতে পারেন এবং পরিবেশ বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারেন।