Studypress Blog
English learning
11 Jul 2023
Illegal stone crushing is degrading the environment
অবৈধভাবে পাথর ভাঙ্গা পরিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে
At present there are over a thousand stone crushers operating in six upazilas of Sylhet, most of them without permission or clearance. The result is a frightening destruction of the environment with once scenic greenery or paddy fields being replaced by piles of stones as stone crushers have come in and invaded the land.
বর্তমানে সিলেটের ছয়টি উপজেলায় এক হাজারেরও বেশি পাথর ভাঙ্গার যন্ত্র কাজ করছে, এদের বেশিরভাগই অনুমতি বা ছাড়পত্র ছাড়াই চলছে। এর ফলে পরিবেশের এক ভয়াবহ ধ্বংস ঘটছে, পাথর পেষণকারীদের আগমন ও জায়গা দখলের কারণে প্রাকৃতিক সবুজ গাছ বা ধানের ক্ষেত পাথরের স্তূপ দ্বারা প্রতিস্থাপিত হচ্ছে।
The destruction has happened over years with those operating these machines doing so with absolute disregard(উপেক্ষা করা) for the law. There is a rulebook that gives guidelines on how stone crushers can be used but nobody has bothered to enforce these rules. Even a High Court order to remove all illegal stone crushers, establish specific crushing zones and enforce the rules have been completely ignored.
বছরের পর বছর ধরে এই ধ্বংস ঘটছে যেহেতু মেশিনগুলি আইন উপেক্ষা করে চালিত হচ্ছে। পাথর ভাঙ্গার যন্ত্রগুলি কীভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে সে সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেয় এমন একটি নিয়মাবলী রয়েছে , তবে কেউ এই নিয়মগুলি প্রয়োগ করতে মাথা ঘামান না। এমনকি সমস্ত অবৈধ পাথর ভাঙ্গার যন্ত্র অপসারণ, নির্দিষ্ট নিষ্পেষণ অঞ্চল স্থাপন এবং নিয়মগুলি কার্যকর করার হাইকোর্টের আদেশ সম্পূর্ণ উপেক্ষা করা হয়েছে।
The question is, why has the administration not implemented the order? How it possible that parts of the Surma riverbank is occupied by stone crushers? How can stone crushers operate on other river banks, in front of highways, educational institutions and even in Jaflong which is an ecologically critical area?
প্রশ্ন হচ্ছে, প্রশাসন কেন আদেশটি কার্যকর করেনি? কীভাবে এটা সম্ভব যে, সুরমা নদীর তীরের বিভিন্ন অংশ পাথর ভাঙ্গার যন্ত্র দ্বারা দখল করা আছে? পাথর পেষণকারীরা কীভাবে অন্যান্য নদীর তীরে, মহাসড়কগুলির সামনে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং এমনকি জাফলংয়ে (যা বাস্তুগত দিক থেকে সংকটপূর্ণ একটি অঞ্চল) কাজ করতে পারে?
The answers to these questions are not hard to come up with. The general secretary of Bangladesh Paribesh Andolon said that many influential people especially those with political links are behind the business of stone crushing which provides a plausible(বিশ্বাসযোগ্য) reason for this strange reluctance(অনীহা) to apply the law that would save the environment.
এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা খুব কঠিন নয়। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক বলছেন যে, বহু প্রভাবশালী ব্যক্তি বিশেষত যারা রাজনৈতিক যোগসূত্রযুক্ত তারা পাথর ভাঙ্গার ব্যবসায়ের পিছনে রয়েছেন, যা পরিবেশকে রক্ষা করতে পারে এমন আইন প্রয়োগ করার ক্ষেত্রে এই অদ্ভুত অনীহাটির একটি বিশ্বাসযোগ্য কারণ হতে পারে।
Such allegations(অভিযোগ) have been denied by the DC of Sylhet who says that the reason behind the inaction is that the administration first wants to find a designated land where stone crushers will operate and then conduct a drive against illegal traders.
সিলেটের ডিসি এই জাতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং বলেছেন যে, নিষ্ক্রিয়তার পেছনের কারণ হলো প্রশাসন প্রথমে একটি নির্ধারিত জমি খুঁজে পেতে চায় যেখানে পাথর পেষণকারীরা কাজ করবে এবং তারপরে অবৈধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করবে।
Moreover, the land selected to create a stone crushing zone is next to a protected forest which will only add to the environmental destruction. Many other forest lands have been grabbed by stone crushers.
অধিকন্তু, একটি পাথর পেষণ অঞ্চল তৈরি করতে নির্বাচিত জমিটি সুরক্ষিত বনের পাশে, যা কেবল পরিবেশ ধ্বংসকে ত্বরান্বিত করবে। পাথর পেষণকারীদের দ্বারা আরও অনেক বনভূমি দখল করা হয়েছে।
It is time the administration takes a proper look at the situation. Illegal stone crushers have to be banned or phased out completely and designated land must be carefully selected, making sure it will not lead to another wave of environmental degradation.
প্রশাসনের পরিস্থিতি সম্পর্কে যথাযথ নজর রাখার এখনি উপযুক্ত সময়। অবৈধ পাথর পেষণকারীদের নিষিদ্ধ বা পর্যায়ক্রমে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করতে হবে এবং মনোনীত জমিটি অবশ্যই সাবধানে নির্বাচন করতে হবে, যেনো তা নিশ্চিত করে যে এটি পরিবেশের অবক্ষয়ের আরেকটি উপায় ডেকে আনবে না।