Studypress Blog
English learning
10 Jul 2023
PM’s concern about climate change
জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর উদ্বেগ
As one of the countries that are most vulnerable to the climate change, Bangladesh has been working relentlessly (নিরলসভাবে) to combat (মোকাবেলা করা) the effects of extreme weather events induced by climate change.
জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে থাকা দেশগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের দ্বারা প্রণোদিত চরম আবহাওয়ার প্রভাব মোকাবেলায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
According to the German Watch Global Climate Index Report, Bangladesh is among the 10 most vulnerable nations affected by climate change. The impacts of climate change have become more real for us since natural disasters such as cyclones, floods, river erosion, and drought have increased both in number and ferocity (বর্বরতা/হিংস্রতা) in the country, displacing hundreds and thousands of people annually. Reportedly, even a one-metre rise in the sea level will have disastrous impacts on our coastal regions. Bangladesh will lose 17.5 percent of its land by 2050, which would displace an estimated 20 to 30 million people.
জার্মান ওয়াচ গ্লোবাল ক্লাইমেট ইনডেক্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনে আক্রান্ত সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দশটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবগুলি আমাদের জন্য আরও বাস্তব হয়ে উঠেছে, যেহেতু দেশটিতে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, নদীর ক্ষয় এবং খরার মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয় সংখ্যা এবং বর্বরতায় বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বার্ষিক কয়েক হাজার মানুষকে স্থানচ্যুত করছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এমনকি সমুদ্রপৃষ্ঠের এক মিটার উচ্চতা বৃদ্ধি আমাদের উপকূলীয় অঞ্চলে বিপর্যয়কর প্রভাব ফেলবে। ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ তার ভূমির ১৭.৫ শতাংশ হারাবে, যা আনুমানিক ২০ থেকে ৩০ মিলিয়ন লোককে বাস্তুচ্যুত করবে।
Now the question is, where would all these climate refugees go? Is it only the responsibility of Bangladesh and other vulnerable countries to accommodate this huge number of displaced people? What role can the global community play in protecting the rights of the climate refugees?
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই সব জলবায়ু শরণার্থী কোথায় যাবে? এই বিপুল সংখ্যক বাস্তুচ্যুত মানুষের বাসস্থানের ব্যবস্থা করা কি কেবল বাংলাদেশ ও অন্যান্য আক্রান্ত দেশগুলির দায়িত্ব? জলবায়ু উদ্বাস্তুদের অধিকার রক্ষায় বিশ্ব সম্প্রদায় কী ভূমিকা নিতে পারে?
Under the circumstances, Prime Minister Sheikh Hasina’s call to the global community was very timely. She has rightly said that climate change has become an existential threat for countries like ours. At the opening session of COP25, known as the UN Climate Change Conference, the prime minister has urged the global community to take responsibility for climate migrants by accommodating them and providing them with livelihoods as they would be displaced for no fault of their own.
এই পরিস্থিতিতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশ্ব সম্প্রদায়কে আহ্বান করা ছিল অত্যন্ত সময়োচিত পদক্ষেপ। তিনি যথাযথভাবে বলেছেন যে, জলবায়ু পরিবর্তন আমাদের মতো দেশগুলির জন্য অস্তিত্বের হুমকিতে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন হিসাবে পরিচিত কপ-২৫ এর উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী বিশ্বব্যাপী জলবায়ু অভিবাসীদের থাকার ব্যবস্থা ও তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়কে অনুরোধ করেছেন যেহেতু তারা নিজেদের কোনও দোষের কারণে বাস্তুচ্যুত হয় নি।
Bangladesh has already made a compact national adaptation plan which is now under implementation. It has taken mitigation measures to reduce and eventually reach zero emission in the future. Bangladesh is the first to establish a Climate Change Trust Fund and has so far spent more than USD 415 million from its own resources for mitigation and adaptation purposes.
বাংলাদেশ ইতিমধ্যে একটি দৃঢ় জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা তৈরি করেছে যা এখন বাস্তবায়নের অধীনে রয়েছে। এই পরিকল্পনা বিভিন্ন প্রশমন ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে যেনো নির্গমন কমানো যায় এবং ভবিষ্যতে তা শূণ্যতে নিয়ে যাওয়া যায়। বাংলাদেশই প্রথম জলবায়ু পরিবর্তন তহবিল প্রতিষ্ঠাকারী এবং এ পর্যন্ত প্রশমিতকরণ ও অভিযোজনমূলক উদ্দেশ্যে নিজস্ব সম্পদ থেকে ৪১৫ মিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যয় করেছে।
However, without the necessary support from the world community, it would be difficult to deal with the issue of climate refugees. An appropriate framework is needed to address the needs of the people displaced by climate change. At the same time, the world’s major emitters should be held accountable for their inaction to mitigate the impacts of climate change.
তবে, বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রয়োজনীয় সমর্থন ব্যতীত জলবায়ু শরণার্থীদের বিষয়টি মোকাবেলা করা কঠিন হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাস্তুচ্যুত মানুষের চাহিদা পূরণের জন্য একটি উপযুক্ত কাঠামো প্রয়োজন। একই সাথে, বিশ্বের প্রধান নির্গমনকারীদের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবগুলি হ্রাস করতে তাদের নিষ্ক্রিয়তার জন্য দায়বদ্ধ হওয়া উচিত।