Studypress Blog

English learning

04 Jul 2023

Arakan Rohingya Salvation Army

আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি

The Arakan Rohingya Salvation Army (ARSA), also known by its former name Harakah al-Yaqin, is a Rohingya insurgent group active in northern Rakhine State, Myanmar. It is led by Ataullah abu Ammar Jununi, a Rohingya man who was born in Karachi, Pakistan, and grew up in Mecca, Saudi Arabia.

আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (এআরএসএ) হলো [হারাকাহ আল-ইয়াকিন (পূর্ব নাম) নামেও পরিচিত] মিয়ানমারের উত্তর রাখাইন রাজ্যে সক্রিয় রোহিঙ্গা বিদ্রোহী গোষ্ঠী। এটির নেতৃত্বে রয়েছেন রোহিঙ্গা আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনি, যিনি পাকিস্তানের করাচিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং সৌদি আরবের মক্কায় বেড়ে ওঠেন।

Myanmar's Anti-Terrorism Central Committee declared ARSA a terrorist group on 25 August 2017 in accordance with the country's counter-terrorism law. The Burmese government has alleged that the group is involved with and subsidised by foreign Islamists, despite there being no firm evidence proving such allegations. ARSA released a statement on 28 August 2017, calling government allegations against it as "baseless" and claiming that its main purpose is to defend the rights of Rohingyas.

মিয়ানমারের সন্ত্রাসবিরোধী কেন্দ্রীয় কমিটি দেশটির সন্ত্রাসবিরোধী আইন অনুসারে ২৫ আগস্ট ২০১৭ এআরএসএকে একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসাবে ঘোষণা করেছিল। বার্মিজ সরকার অভিযোগ করেছে যে,এই দল বিদেশী ইসলামপন্থীদের সাথে জড়িত এবং তাদের থেকে আর্থিক সাহায্যপ্রাপ্ত, যদিও এই জাতীয় অভিযোগ প্রমাণের কোনও দৃঢ় প্রমাণ নেই। ২৮ আগস্ট ২০১৭ তারিখে এআরএসএ একটি বিবৃতি প্রকাশ করে এর বিরুদ্ধে সরকারী অভিযোগকে "ভিত্তিহীন" আখ্যা দেয় এবং দাবি করেছে যে, এর মূল উদ্দেশ্য রোহিঙ্গাদের অধিকার রক্ষা করা।

Ideology and structure

মতাদর্শ এবং কাঠামো

ARSA leader Ataullah abu Ammar Jununi stated in a video posted online, "Our primary objective under ARSA is to liberate our people from dehumanising oppression perpetrated by all successive Burmese regimes".

এআরএসএ নেতা আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনি অনলাইনে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে বলেছেন, "এআরএসএ'র অধীনে আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য হলো আমাদের জনগণকে সব বার্মিজ সরকার দ্বারা চালিত অমানবিক নির্যাতন থেকে মুক্তি দেওয়া"।

The group claims to be an ethno-nationalist insurgent group and has denied allegations that they are Islamist, claiming they are secular and "have no links to terrorist groups or foreign Islamists".

এই গোষ্ঠী নিজেদের একটি জাতিগত-জাতীয়তাবাদী বিদ্রোহী দল বলে দাবি করেছে এবং তারা ইসলামপন্থী বলে অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং দাবি করেছে যে তারা ধর্মনিরপেক্ষ এবং "সন্ত্রাসী দল বা বিদেশী ইসলামপন্থীদের সাথে তাদের কোনও যোগসূত্র নেই"।

However, ARSA follows many traditional Islamic practices such as having recruits swear an oath to the Quran, referring to their leader as an emir, and asking for fatwas from foreign Muslim clerics.

তবে, এআরএসএ অনেকগুলি ঐতিহ্যবাহী ইসলামী রীতি অনুসরণ করে যেমন নিয়োগকৃতরা কুরআনের নামে শপথ গ্রহণ করে, তাদের নেতাকে আমির হিসাবে সম্বোধন করে এবং বিদেশী মুসলিম আলেমদের কাছ থেকে ফতোয়া চায়।

In contrast to other insurgent groups in Myanmar, ARSA is not organised like a paramilitary. While other groups have military ranks and uniforms, most members of ARSA have appeared in videos wearing civilian clothes. The group is also ill-equipped; it was reported that during their attacks in Maungdaw District on 25 August, most of ARSA's fighters were armed with machetes and bamboo sticks.

মিয়ানমারের অন্যান্য বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মতো আরএসএ আধাসামরিক বাহিনী হিসেবে সংগঠিত নয়। অন্য দলগুলিতে সামরিক পদ এবং ইউনিফর্ম থাকলেও, এআরএসএর বেশিরভাগ সদস্য ভিডিওগুলিতে নাগরিক পোশাক পরা অবস্থায় হাজির হয়েছেন। দলটি যুদ্ধাস্ত্রে সু-সজ্জিত নয়; ২৫ ই আগস্ট মংডু জেলায় তাদের আক্রমণ চলাকালীন এআরএসএর বেশিরভাগ যোদ্ধা রামদা এবং বাঁশের লাঠিতে সজ্জিত ছিল বলে জানা গেছে।

 

Govt Jobs

Bank Jobs

Viva Jobs