Studypress News
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে চিংড়ি রপ্তানি আরও সহজ হচ্ছে
18 Dec 2015
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পাঠানো চিংড়িতে রাসায়নিক পদার্থ নাইট্রোফুরানের ক্ষতিকর মাত্রায় উপস্থিতি পাওয়ার পর থেকে তা নিয়ে অসন্তোষ জানিয়ে আসছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
# এক পর্যায়ে ২০১০ সালে বাংলাদেশ ইউরোপে চিংড়ি পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছিল। ছয় মাস পর রপ্তানি পুনরায় শুরু হলেও বিশেষ পরীক্ষার মধ্য দিয়ে তা করতে হত। প্রতিটি চালানের জন্য আলাদা স্বাস্থ্য সনদ দিতে হত, যা রপ্তানির ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধকতা হিসেবে দেখে আসছিলেন বাংলাদেশের রপ্তানিকারকরা।
# সম্প্রতি ইউরোপীয় কমিশনের স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্ল্যান্ট, ফুড, এনিমেল, ফুড অ্যান্ড ফিড প্রতিটি চালানে স্বাস্থ্য সনদের এই বাধ্যবাধকতা তুলে নিয়েছে।
ফলে,
কয়েক বছর পর বাংলাদেশের চিংড়ির সবচেয়ে বড় বাজার ইউরোপে এই হিমায়িত পণ্য রপ্তানি অনেক সহজ হল।
উল্লেখ্য,
# বাংলাদেশ থেকে সারাবিশ্বে মোট ৫,৫০০ কোটি টাকার হিমায়িত পণ্য রপ্তানি হয়, এর মধ্যে ৯০ ভাগেরও বেশি রপ্তানি হয় ইউরোপে।
# চিংড়ি রপ্তানি করে বাংলাদেশ বছরে ১,৫০০ কোটি টাকার মতো আয় করে।