Studypress News

২০১৭ সালের অর্থনীতির চালচিত্র

23 Feb 2017

 

বাংলাদেশ বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। এক গবেষণায় উঠে এসেছে যে, ২০৫০ সালে বিশ্বের ২৩তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হবে বাংলাদেশ। আর ওই ধাপে এগোলে ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার হবে বিশ্বে ২৮তম।অর্থনৈতিকভাবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ আগামী ৩৪ বছরে কতটা শক্তিশালী হবে, তা নিয়ে গবেষণা করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান প্রাইস ওয়াটারহাউস কুপারস (পিডব্লিউসি)। প্রতিষ্ঠানটির ‘সুদূর প্রসারী: ২০৫০ সাল নাগাদ কীভাবে বিশ্ব অর্থনীতিতে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে?’ শীর্ষক সাম্প্রতিক গবেষণায় বাংলাদেশ নিয়ে এমন আশাবাদের তথ্য উঠে এসেছে। তারপরেও বাংলাদেশ অর্থনীতির বিভিন্ন খাতের বাধার মুখোমুখি হয়েছে। আবার অনেক কিছু আমাদের আশার বানীও শোনায়।

জিডিপি

 দীর্ঘদিন দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৫ থেকে ৬ শতাংশের ঘরে আটকে থাকার পর ২০১৫-১৬ অর্থবছর শেষে ৭ শতাংশের ঘরে উঠে এসেছে। এ অর্থবছরে জিডিপি। প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ৭ দশমিক ১১ শতাংশ। যা আগের অর্থবছরে ছিল ৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এ সময়ে বেড়েছে মানুষের গড় আয় । বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ রিপোর্ট অনুযায়ী ২০১৫-১৬ অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে। এক হাজার ৪৬৬ ডলারে। এর আগে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল এক হাজার ৩১৬ ডলার। আয় বাড়ায় এ বছর বাংলাদেশ মাথাপিছু আয়ের ভিত্তিতে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।

 

 

বিনিয়োগ 

অর্থনীতিতে এ বছর সবচেয়ে অস্বস্তি ছিল বিনিয়োগ নিয়ে । এ বছর রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকলেও কাজ্যিক্ষত হারে বিনিয়োগ হয়নি । এতে ব্যাংকে অলস টাকার । পাহাড় জমতে শুরু করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, গত এপ্রিল পর্যন্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে তারল্য ছিল এক লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকা। নভেম্বর শেষে এ অলস টাকার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় এক লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকায় । 
এদিকে কাঙিক্ষত হারে বিনিয়ােগ না হওয়ায় কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়েছে ।

রপ্তানি 

চলতি ২০১৬-১৭ অর্থবছরে প্রথম পাঁচ মাসে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ছয় দশমিক ৩০ শতাংশ। তবে এ সময়ে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্যে দেখা গেছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক হাজার ৪২৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে এক হাজার ৩৬৯ কোটি এক লাখ ডলার। সে হিসাবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে চার দশমিক ১৭ শতাংশ কম। আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল এক হাজার ২৮৭ কোটি ৯৮ লাখ ডলার। মূলত প্রধান রপ্তানি পণ্য পোশাক খাতের মধ্যে ওভেন পোশাকে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি পিছিয়ে পড়ায় সার্বিকভাবে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি।

 

আমদানি 

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবর সময়ে বিভিন্ন দেশ থেকে পণ্য আমদানি বাবদ বাংলাদেশের ব্যয় হয়েছে এক হাজার ৩৩১ কোটি ১০ লাখ ডলার, যা গেল অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে সাত দশমিক ৯৩ শতাংশ বেশি। গেল অর্থবছরের প্রথম চার মাসে আমদানি ব্যয় হয় এক হাজার ২৩৪ কোটি ডলার।

রেমিট্যান্স

রেমিট্যান্স প্রবাহে গতি কয়েক মাস ধরে মন্দাভাব অব্যাহত রয়েছে। গেল নভেম্বর মাসে এমন পর্যায়ে এসেছে যে, একক মাস হিসেবে নভেম্বর মাসে রেমিট্যান্স আয় গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন য় চলে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা যায়, ২০১০-১১ অর্থবছরে প্রবাসী  আয় এসেছিল এক হাজার ১৬৫ কোটি ডলার। এরপর ২০১৪-১৫ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল এক হাজার ৫৩২ কোটি ডলার। অর্থাৎ চার বছরে প্রবাসী আয় বেড়েছে প্রায় ৩২ শতাংশ। এ সময়ে প্রতি অর্থবছরে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়লেও গত অর্থবছরে আড়াই শতাংশ কমে গেছে। গেল অর্থবছরের পুরো যা ছিল এক হাজার ৫৩১ কোটি ডলার। চলতি ২০১৬-১৭ অর্থবছরেও কমার ধারা অব্যাহত রয়েছে। চলতি অর্থবছরের (জুলাই-নভেম্বর) প্রথম পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ৫২১ কোটি ডলার। যা গেল অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৯৭ লাখ ডলার বা ১৬ শতাংশ কম। গেল অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর এই পাঁচ মাসে প্রবাসী আয় এসেছিল ৬১৮ কোটি ডলার। প্রবাসী আয় কমার কারণ হিসেবে জনশক্তি রফতানিতে ভাটা, অবৈধ পথে প্রবাসী আয় পাঠানোর প্রবণতা বৃদ্ধি, মার্কিন পাউন্ডসহ বিভিন্ন মুদ্রার দরপতন, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য হ্রাস ও মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে চলা রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতাকে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা। 

সার্বিক  ভারসাম্য

দেশে নতুন বিনিয়োগ খুব কম হচ্ছে। ফলে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি আগের তুলনায় কমে যাচ্ছে। তবে গত কয়েক মাসে পদ্মা বিদ্যুৎ খাতের যন্ত্রপাতি ও পদ্মা সেতুর যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে। পাশাপাশি বিলাসজাত পণ্যের আমদানি বেড়ে যাচ্ছে। এসব কারণে সার্বিক আমদানি ব্যয়ও বাড়ছে। আর তাতে দেশের বাণিজ্য ঘাটতি  বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে দেখা গেছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে। ২৭৭ কোটি ৭০ লাখ ডলারে। গত বছরে একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২৪৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার। অর্থাৎ এ সময়ে বাণিজ্য ঘাটতি ১২ দশমিক ৫২ শতাংশ বেড়েছে। বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ার পাশাপাশি চলতি হিসাবের ভারসাম্যে (ব্যালান্স অব পেমেন্ট) উদ্ধৃত্ত্বিও কমে আসছে। অর্থবছরের জুলাইঅক্টোবর এ দুই মাসে চলতি হিসাবে উদ্ধৃত্তি রয়েছে মাত্র ৭০ কোটি ডলার। সেখানে দুর্থবছরের একই সমূদয় চলতি হিসাবের ভারসামো উদ্ধৃত্তের পরিমাণ ছিল ২৬৩ কোটি  ডলার ।

রিজার্ভ 

গত ২৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। বর্তমানে রিজার্ভের পরিমাণ
৩২ দশমিক ০৮৯ বিলিয়ন ডলার । যা এক বছর আগে অর্থাৎ ২০১৫ সালের ২৮ ডিসেম্বর ছিল ২৭ দশমিক ৪৪৬ বিলিয়ন ডলার এই রিজার্ভ বিনিয়োগে নিয়ে আসার কথা ভাবছে সরকার।

রিজার্ভ চুরি

 সাইবার হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরি ছিল বছরের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা। এখন পর্যন্ত্ৰ বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাইবার হ্যাকিং হিসেবেও বিবেচিত হচ্ছে এটি। ২০১৬ সালের মার্চ মাসে জানা যায়, ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে দুৰ্বক্তরা। এর মধ্যে আট কোটি ১০ লাখ ভুলার যায় ফিলিপাইনে আর দুই যায় শ্ৰীলঙ্কায়। শ্ৰীলঙ্কায় যাওয়া পুরো অর্থই ফেরত পাওয়া গেছে। রিজার্ভ চুরির ঘটনা বাংলাদেশ ব্যাংক জানলেও প্রথমে তারা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। পরে ফিলিপাইনের গণমাধ্যমসহ। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পর তোলপাড় সৃষ্টি হয়। রিজার্ভ চুরির পরও নিয়ন্ত্ৰক সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়নি। 

মূল্যস্ফীতি

চলতি বছর স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজ করায় এবং বেশীরভাগ ভোগ্যপন্যের দাম হাতের নাগালের মধ্যে থাকায় মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রন করা গেছে।   গত বছর বাংলাদেশ পরিসংখ্যান বুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বর শেষে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ, যা আগের মাস অক্টোবরে ছিল ৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ। বছরের শুরুতে (জানুয়ারি) মূল্যস্ফীতির এ হার ছিল ৬ দশমিক ০৪ শতাংশ ।

পুজিবাজার

২০১৬ সালে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্রড ইনডেক্স (ডিএসইএক্স) চার হাজার ৬২৯ পয়েন্ট নিয়ে যাত্রা শুরু করে। বছর শেষে ৪০৬ পয়েন্ট বা আট দশমিক ৮৮ শতাংশ বেড়ে পাঁচ হাজার ৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। বছরের শুরুতে বাজারে লেনদেনও ছিল খুব কম। তখন লেনদেন ছিল ৩/৪শ কোটি টাকার ঘরে । যা বর্তমানে হাজার কোটি টাকায় উঠে এসেছে। 

দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতি

অর্থবর্ষের প্রথমার্ধের উৎপাদন সহায়ক, সতর্ক নীতির ভঙ্গিটি অপরিবর্তিত রেখে ঘোষণা করা হয়েছে অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের  মুদ্রানীতি ।  ১ জুলাই থেকে শুরু হওয়া চলতি অর্থবছরের বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ২ শতাংশ। সেই সঙ্গে গড় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৮ শতাংশে আটকে রাখার প্রয়াস  নেয়া হয়েছে। জুলাই-ডিসেম্বর সময়ের মুদ্রানীতিতে অভ্যন্তরীণ ঋণের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছিল ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ। যার মধ্যে বেসরকারি ঋণে ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ এবং সরকারি ঋণে ১৫ দশমিক ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে কেন্দ্রীয় ব‌্যাংক আশা করেছিল। জানুয়ারি-জুন মেয়াদের মুদ্রানীতিতেও ঋণ প্রবৃদ্ধির একই প্রত‌্যাশা বজায় রেখেছে কেন্দ্রীয় ব‌্যাংক।২০১৬ সালের ডিসেম্বর শেষে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হলেও রেমিটেন্স প্রবাহ ১৭ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে।কৃষি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উৎপাদন উদ্যোগে ঋণ সরবরাহ সহজ করা হয়েছে। পাশাপাশি তরুণ নতুন উদ্যোক্তাদের স্টার্টআপ, ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ও বেসরকারি মূলধন বাজারের বিকাশে সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন সমর্থন দিচ্ছে।ঘোষিত মুদ্রানীতিতে জানুয়ারি-জুন সময়ের জন্য বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ। গত ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৬ দশমিক ৬ শতাংশ ঋণের প্রবৃদ্ধি থাকলেও নভেম্বর পর্যন্ত অর্জন হয়েছে ১৫ শতাংশ। ব্যাপক মুদ্রার প্রক্ষেপণ ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ এবং রিজার্ভ মুদ্রার প্রক্ষেপণ কর হয়েছে ১৪ শতাংশ। এ প্রসঙ্গে গভর্নর বলেন, ঋণ প্রবাহের এই ঊর্ধ্বমুখী জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, এমনকি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রমের ক্ষেত্রেও পর্যাপ্ত। সরকারের ঘাটতি অর্থায়নে ব্যাংক থেকে ঋণ কমে যাওয়া ব্যক্তি খাতের জন্য ঋণের জোগান সুগম করেছে। তবে বাজারভিত্তিক নয় এমন সুদ হারে বিক্রি করা সঞ্চয় স্কিমগুলো বন্ড বাজার বিকাশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে।

 

 

 

কোর্সটি স্টাডিপ্রেসের স্পেশাল প্রোগ্রাম। এই কোর্সে অংশ নিতে হলে বর্তমান পেইড ইউজারদের নতুন করে পে করতে হবে।

৩৮তম বিসিএস প্রিলি কোর্স:

১। বিসিএস’র সিলেবাস অনুযায়ী দৈনিক ক্লাস।

২। নিয়মিত মডেল টেস্ট।

৩। প্রিলির পড়াতেই লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি।

৪। মিসটেক ও রিভিউ লিস্ট।

৫। আগের বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন ও নির্ভুল সমাধান (হিন্টস সহ)।

৬। ২৪/৭ সাপোর্ট।

৭। নিয়মিত কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স আপডেট।

৮। প্রতিদিন দশটি করে নতুন শব্দ (ইংরেজি)।

৯। ডেইল স্টার এডিটরিয়ালের অনুবাদ।

****কোর্সটি সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক।

StudyPress-এ রেজিস্ট্রেশন করবেন যেভাবে--

-- প্রথমে, www.studypress.org -এই অ্যাড্রেসে যান।

-- তারপর, (Sign up Now)-এ Click করুন।

-- এবার, আপনার (email ID), (Mobile number) এবং নিজের পছন্দের (password) লিখুন।

- এবার, (সাইন আপ) -এ ক্লিক করুন।

 

∎আমাদের যোগাযোগ করতে পারবেন ৩ (তিন) ভাবে-

১। সরাসরি কথা বলুন-(01917-777021)

২। StudyPress ফেসবুক পেইজে ইনবক্স করুন অথবা,

৩। ওয়েবসাইটের অন-লাইন চ্যাট অপশনটি ব্যবহার করুন।

∎আমাদের বিশেষজ্ঞ শিক্ষক আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রস্তুত 24/7

# কোর্সের ফি দিতে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইট থেকে অনলাইন পেমেন্টে র মাধ্যমে অথবা বিকাশের মাধ্যমে। 01917-777021 আমাদের বিকাশ নাম্বার।